আনুমানিক প্রায় ৩০০ বছর আগেকার রাজপ্রাসাদ অর্থাৎ স্বাধীনতার বহু পূর্বে ইংরেজ শাসনকাল শুরুর আগে নির্মিত রাজপ্রাসাদ বলেই দাবি রাজা চান্দ পালের উত্তরসূরির।
রাজা ছিলেন চাঁদ পাল। রাজা তো বহুকাল আগেই গেছে, নেই আর রাজ্যপাটও কিন্তু স্মৃতি গহ্বরে তলিয়ে যেতে যেতে এখনো বিখণ্ডিত স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রাজপ্রাসাদ।
বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের সোমসার এলাকায় বহু পুরনো স্থাপত্য শিল্পের নিদর্শন এখনো পুরোপুরি মুছে যায়নি যদিও ভগ্নদশা, প্রাসাদের বহু অংশ ভেঙে পড়েছে নষ্ট হয়েছে বহু শিল্প নিদর্শন, কালের স্রোতে হারিয়ে গেছে বহু অমূল্য স্থাপত্য তবুও ধুলিসজ্জা নেয়নি এখনো।
চাঁদ পালের উত্তরসুরিরা আছেন আর তাদেরই এক প্রতিনিধির সঙ্গে আমাদের সাংবাদিক এর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে রাজপ্রাসাদের পূর্ণাঙ্গ চিত্র। প্রাসাদের অলিতে গলিতে চামচিকির উৎপাত ।
উত্তরসূরী শিখা দে জানান কিছু কিছু স্মৃতি আজও রয়েছে যেমন সত্য মা, নারায়ণ মন্দির,রাজার আমলে জোৎস্না রাতে নৌকা বিহার করতো বাড়ির মহিলারা সেই পূকুর।
এখনো আমরা নাতি পুতি মিলে তার উত্তরসূরী অনেকেই আছি এবং পূর্ব প্রচলিত মতো ধুমধাম করেই দুর্গা উৎসব হয় প্রাসাদে তবে আগের সেই জৌলুস হারিয়েছে সময়ের পরিবর্তনেই।।বঁাকুড়া থেকে দেবজিৎ দও
