দীঘা সমুদ্র সৈকত পর্যটন কেন্দ্র মানচিত্রে আলাদা জায়গা করে নিয়েছে। দেশ-বিদেশ থেকে অনেক পর্যটকের ঠিকানা হয় দীঘা সমুদ্র সৈকত। একদিন ছুটি পেলেই প্রথম যার কথা মনে হয় সেই হলো সমুদ্র সৈকত দীঘা। সমুদ্র ভালবাসেনা এমন খুব কম পর্যটক আছে। করোনাভাইরাস যেরে লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। প্রথম পর্যায়ের 21 দিন লকডাউন শেষ হওয়ার পরে দ্বিতীয় পর্যায়ে আরো 19 দিন লকডাউন ও ঘোষণা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি।
কিন্তু যেখানে প্রতিদিন কয়েক হাজার পর্যটক ভিড় জমায় আজ 22 দিন পুরোপুরি খাঁ-খাঁ করছে দীঘা সমুদ্র সৈকত। সমুদ্র নিজের জৌলুস সুন্দর্য্য দেখালেও লকডাউন এর জেরে। পুরোপুরিভাবেই বন্ধ। কিন্তু যারা হোটেল ব্যবসা সাথে যুক্ত, দাড়াও যারা হকার, যারা হোটেল করবি, আজ করুন অবস্থা।
দিন আনে দিন খায় হকার ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ 22 দিন লকডাউন থাকার পেটের টান পড়েছে। এই 22দিন মৎস্যজীবীরা বাড়িতেই দিন কাটাচ্ছে।


ভাড়ার শূন্য হতে চলেছে মৎস্যজীবীদের। যে পহেলা বৈশাখের পর শয়ে শয়ে পর্যটক দীঘার সমুদ্রের পারে জমায়েত করত আজ পুরো দীঘা জনহীন। কবে এই লকডাউন কেটে আবার স্বাভাবিক ছন্দে দীঘা পর্যটনকেন্দ্র ফিরবে তার নিজের দৌলতে সেই দিকেই তাকিয়ে হকার থেকে মৎস্যজীবী থেকে সাধারণ মানুষ সবাই।