আবহাওয়া দক্ষিণবঙ্গ শিক্ষা লাইফ স্টাইল স্বাস্থ্য ভ্রমন ধর্ম কৃষি কাজ ক্রাইম

“পাড়ায় পাড়ায় সমাধানে” মিটুক সমস্যা

krishna Saha

Published :

WhatsApp Channel Join Now

সেখ সামসুদ্দিন :- বছর বৃষ্টির হার কম থাকায় ঘাটতি প্রায় ৩০% এর কাছাকাছি পৌঁছেছিল। জলের অভাবে চাষ বন্ধ হতে বসেছিল সর্বত্র। পাল্লারোডের বিস্তৃর্ণ এলাকায় ফি বছর আলু, ধান বা অন্য সব্জী চাষ হয়ে থাকে। ভাঁড়পোতা মামুদপুর মাঠের ডিপ টিউবেল পাম্পটি ভরসা আশপাশের মাঠের প্রায় ১৫০ একর এলাকার চাষিদের। কিন্তু প্রায় ৩ বছর ধরে খারাপ হয়ে পড়ে আছে সেটি। স্থানীয় মানুষেরা উদ্যোগ নিলেও তা ফলপ্রসু হয়নি, তাই খানিকটা বাধ্য হয়েই কেউ কেউ সাবমার্সিবেল বা শ্যালো পাম্প বসিয়ে তুলছে ভূগর্ভস্থ জল, ফলে একদিকে যেমন ক্ষতি হচ্ছে পানীয় জলের ভান্ডারের তেমনই আবার তা দিয়ে মিঠছেও না গোটা এলাকার চাষের জলের পর্যাপ্ত চাহিদা। ১৫ থেকে ২৫% জমিতে এইভাবে চাষ হলেও বাকি জমি ফাঁকা পড়েই থাকছে গ্রীস্মে।

বৃষ্টি না হলে সেচখাল গুলিও শুকনো পড়ে থাকে, জলের পর্যাপ্ত যোগান নেই সেখানেও। তাই এই গোটা এলাকায় বছরভর চাষের সজলের যোগান দিতে পারে একমাত্র ৩ বছর ধরে খারাপ হয়ে পড়ে থাকা ডিপ টিউবেল পাম্পটি। বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে পাইপ লাইন সব পরিকাঠামোই রেডি। কিন্তু পাম্পটি খারাপ থাকায় সবই অকেজো হয়ে পড়ে আছে। মেরামতির খরচ আনুমানিক ২ থেকে ৩ লাখ টাকা। মেরামতির জন্য সময় লাগতে পারে খুব বেশী হলে ১৫ দিন, কিন্তু জুটছে না সে টাকাও। অবিলম্বে এই ব্যাপারে সদর্থক পদক্ষেপ করুক প্রশাসন দাবী তুলেছেন সাধারণ মানুষ। সরকারের নতুন কর্মসূচি “পাড়ায় পাড়ায় সমাধানে” মিটুক এই সমস্যা চান সকল এলাকাবাসী। আগামী গ্রীস্মের আগেই সারাই হোক এই ডিপ টিউবেল পাম্পটি।

See also  রাজ্যপালের প্রতি এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও স্পিকারের আচরণও অত্যন্ত অশোভনীয়- বললেন সুকান্ত

krishna Saha

আমার নাম কৃষ্ণ কুমার সাহা, আমি ফুল টাইম সাংবাদিকতা করি।গত ৮ বছর ধরে এই পেশায় আছি