আলু চাষ শুরু হতে না হতেই স্যারের কালো বাজারি শুরু হয়ে গিয়েছে চারিদিকে। শুধু তাই নয় আলু বীজের কালোবাজারিও চলছে রমরমিয়ে। বিশেষ করে নিম্নচাপের দু-তিন দিনের বৃষ্টির পরেই আলু বৃদ্ধির দাম দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে।
প্রায় তিন হাজার টাকা করে বস্তা আলুবিজ কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। চাষিদের একটা বড় অংশের অভিযোগ, বহু বাজারে সারের কালোবাজারি হচ্ছে। যেকোনো সার কিংবা আলু বীজ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের সেখানেই বিপত্তি। কৃষি দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন এলাকায় সারের দোকানে হানা দিয়ে কালোবাজারি বন্ধের চেষ্টায় প্রশাসন। বহু জন ব্যবসায়ীকে ‘শো-কজ়’ করা হয়েছে।
মজুত সার বাজেয়াপ্ত করাও হয়েছে। কিন্তু এতো কিছু করেও কি সারের কালোবাজারি বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে? প্রশ্ন ওঠে। এ প্রসঙ্গে জামালপুরের বিধায়ক অলক মাঝি জানান বাজারজাত দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করে থাকে ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় এই বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হয়েছে। ওই দপ্তরের পক্ষ থেকে এখনো যদি কোথাও সার বা আলু বীজের কালোবাজারি হয়ে থাকে, তাহলে নিশ্চয়ই ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর ব্যবস্থা নেবে।
সারের পর আলুর কালো বাজারি চাষীদের পাশে থাকার আশ্বাস বিধায়কের
Published :
