বাড়ির সদস্যরা কোনো রকম প্রাণে বেঁচে গেলেও ঘরের যাবতীয় জিনিসপত্র সব নষ্ট হয়ে গেছে। কৃষ্ণ চন্দ্র মেদ্যা তাঁর স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে এই বাড়িতে থাকেন। এখন বাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন তিনি।
বাড়ির মালিক কৃষ্ণ চন্দ্র মেদ্যা বলেন, স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে কোনো রকম প্রাণে বেঁচে গেছি। এই মূহুর্তে থাকার কোনো জায়গা নেই। সরকারি সাহায্য পেলে খুবই উপকৃত হব। এই ঘটনার খবর পেয়ে বাঁকুড়া হিতৈষীর কর্মীরা পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং পাঁচ দিনের খাদ্য সামগ্রী পাঠিয়েছেন।
তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন ইন্দাস ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ হামিদ । শেখ হামিদ বলেন, আমরা এই পরিবারের পাশে আছি এবং পরবর্তীতে যাতে সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ পায় সেই ব্যবস্থা করছি।