বর্ধমান শহরের বিভিন্ন জায়গার সার্বিক উন্নয়নের জন্য করা হয়েছিল বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা. বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার তরফে বর্ধমান শহর কে সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে. বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার তরফে বর্তমান শহরসহ ব্লক গুলোতে উন্নয়নের বিভিন্ন কার্যক্রমের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
সেই রকম আজ বর্ধমানের উন্নয়ন সংস্থার কনফারেন্স হলে লায়ন্স ক্লাব,রোটারি ক্লাব ও রেডক্রস সামাজিক সংগঠনগুলো কে নিয়ে একটি বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়. এই আলোচনা সভায় বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার কার্যকলাপের বিবৃতি প্রকাশ করা হয়. এই বৈঠকে তুলে ধরার তুলে ধরা হয় বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা কোথায় কতটা কাজ করেছে. আজ বর্ধমানউন্নয়ন সংস্থার কনফারেন্স হল কি নতুন রূপে নামকরণ করা হয় ‘ অরবিন্দ সভাঘর’ ।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান ডক্টর রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়, বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস, বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থার প্রশাসনিক আধিকারিক বৃন্দ ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ।
বিধায়ক খোকন দাস বলেন, আগে আমরা জানতাম না বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা বলে কোন সংস্থা আছে. কিন্তু 2011 সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা বর্ধমানের উন্নয়নের জন্য প্রায় 100 কোটি টাকা খরচা করেছে. বর্ধমানের সৌন্দর্য উন্নয়নের জন্যবর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা কাজ করে চলছে.