সল্টলেক বৈশালী বন্ধু সংঘ ক্লাব – এক কথায় বলতে গেলে কলকাতার প্রথম পাঁচটি কালীপুজোর মধ্যে যার নাম উঠে আসে । সেই বৈশাখী বন্ধু সংঘ ক্লাবের ৩৩ তম বর্ষের উদ্বোধন খুব ধুমধুমার ভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো। যেমন ছিল প্রতিমার নজর কেড়ে নেওয়া মুখ, ঠিক তেমনি ছিলো প্যান্ডেলের আকর্ষণ। সেই আকর্ষণীয় সন্ধ্যাকে আরো আকর্ষণীয় করতে উপস্থিত ছিলেন যুব আইকন দেবাঁসু ভট্টাচার্য এবং অভিনেত্রী এবং সমাজ সেবিকা পায়েল সরকার।
একই মঞ্চে ছিলো দুটো নুতুন চমক। ফিতে কেটে ” খেলা হবে ” গানের মাধ্যমে যেমন ছিলো নুতুন চমক ঠিক তেমনি ছিলো পায়েলের আরো একটি চমক। কি সেটা ? পায়েল সরকার সরাসরি ওখানে নিজের ফোন নম্বর বক্তৃতার মাধ্যমে সকলকে দেন এবং বলেন কখনো যদি দেখেন কোনোদিন কোনোভাবে কোনো মেয়ে বিপদে পড়েছে, সেই মেয়েটির উপরে মানসিক এবং শারীরিক অত্যাচার চলছে সাথে সাথে এই নম্বরে কল করবেন। আমি এবং আমার পুরো টিম পৌঁছে যাবো। এই দুনিয়ায় কোনো মেয়ে পিছিয়ে নয়।
আমরা মেয়ে, আমরা মা, আমরা নারী। সত্যি কথা বলতে গেলে বৈশাখি বন্ধু সংঘ ক্লাবের কালীপুজো এই দুই মানুষের জন্য জাকজমক ভাবে ফুটে উঠেছিল। পায়েল সরকার বৈশাখি বন্ধু সংঘ ক্লাবের কালী পুজোর কালচরাল অনুষ্ঠান থেকে দুজন ক্ষুদে শিশুকে বেছে নিয়েছে ওনার পরবর্তী সিরিয়ালে অভিনয় এবং নাচের প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করার জন্য।
বৈশাখি বন্ধু সংঘ ক্লাব এক কোথায় বলতে গেলে যুগ যুগ জিও। বৈশাখী বন্ধু সংঘ ক্লাবের প্রত্যেক সদস্য ছিলেন খুবই বন্ধূপূর্বক। তার মধ্যে ক্লাবের প্রধান পৃষ্টপ্রশক দীপঙ্কর ঘোষ ( পটে ) ওনার সহযোগিতা ছিলো সব থেকে বেশি।