আবহাওয়া দক্ষিণবঙ্গ শিক্ষা লাইফ স্টাইল স্বাস্থ্য ভ্রমন ধর্ম কৃষি কাজ ক্রাইম

দেবাংশুর মা-কে নিয়ে লেখা কবিতা শুনে আবেগে ভাসলো গোটা ‘দিদি নম্বর ১’ এর মঞ্চ! মুগ্ধ হলেন রচনা

krishna Saha

Published :

WhatsApp Channel Join Now

জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো হল দিদি নম্বর ওয়ান। প্রতিদিন বিকেলে প্রায় সমস্ত গৃহবধূরা এই রিয়েলিটি শো দেখেন। মানুষের মধ্যে এর জনপ্রিয়তা রয়েছে বহুদিন ধরে। এই রিয়েলিটি শোয়ের সঞ্চালিকা হলেন রচনা ব্যানার্জি। বর্তমানে তিনি অভিনয় জগতের সঙ্গে কিভাবে যুক্ত না থাকলেও বর্তমানে এই টলি অভিনেত্রীর পরিচয় তিনি দিদি নম্বর ওয়ানের সঞ্চালিকা। এখন দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চ রচনা ব্যানার্জিকে ছাড়া অসম্পূর্ণ।

এ দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে ছোট থেকে বড় সকল দিদিদেরিই আনাগোনা রয়েছে। তবে রবিবার দিদি নাম্বার ওয়ানের এপিসোডে বেশ কয়েকজন সেলিব্রেটি তাদের মায়েদের নিয়ে হাজির হয়েছিলেন এই মঞ্চে। ছিলেন অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তী, ইউটিউবার কিরণ দত্ত, ‘টুম্পা’-খ্যাত আরব দে এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য এবং সোশ্যাল মিডিয়ার সেনসেশন দেবাংশু ভট্টাচার্য।

রবিবারের দিদি নম্বর ওয়ানের এপিসোড পছন্দ করেছে সমস্ত দর্শক মহল। এই এপিসোডের বিভিন্ন ক্লিপিংস ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দেবাংশু ভট্টাচার্য দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।

সম্প্রতি যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে দেবাংশু ভট্টাচার্য তার মায়ের জন্য লিখে আনা একটি কবিতা পড়ে শোনাচ্ছে। যা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছে দিদি নম্বর ওয়ানের গোটা মঞ্চ। তার লেখা এই কবিতায় সমগ্র মা জাতির কথা উল্লেখ করা আছে।

মায়েরা যেকোনো পরিস্থিতিতে, যে কোনো কাজে, যে কোন রকম ভাবে আমাদের পাশে থাকেন। ঠিক হলে সমর্থন করেন। ভুল হলে বুঝিয়ে দেন। পথের ক্লান্তি নেই। তারা দিন রাত নিজেদের সন্তানের জন্য প্রাণপাত করে দেন।

সেই কথাই উল্লেখ ছিল দেবাংশু কবিতায় যা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন সকলেই। সম্প্রতি সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়েছে। স্বয়ং রচনা ব্যানার্জি তার কবিতার প্রশংসা করেছেন এবং দেবাংশুর মাও নিজের ছেলের এই কবিতা শুনে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন। দর্শকরা এবং নেটিজেনরাও তার এই ভিডিও বেশ পছন্দ করেছেন। দেবাংশু নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে এই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন।

See also  সব ছেলেরা খারাপ হয় না

krishna Saha

আমার নাম কৃষ্ণ কুমার সাহা, আমি ফুল টাইম সাংবাদিকতা করি।গত ৮ বছর ধরে এই পেশায় আছি