পাপাই সরকার
লকডাউনের মধ্যে নির্দেশ অমান্য । পুলিশের কড়া দাওয়াই পূর্ব বর্ধমানে । স্বাস্থ্য বিধি না মানায় প্রকাশ্য রাস্তায় কান ধরে ওঠবস !প্রতিদিন সারা রাজ্যের সাথে পাল্লা দিয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলাতেও করোনা সংক্রমন বেরেই চলেছে ।তার সাথে পাল্লা দিয়ে চলছে মৃত্যুর সংখ্যা জেলায় ।তবুও মানুষ সচেতন নয় জেলায় ।
এখনও পর্যন্ত স্বাস্থ্যদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী জেলায় করোনা পজেটিভে মৃত্যু হয়েছে ১০জনের।এবং করোনা সংক্রমনত বেরেই চলেছে জেলায় প্রতিদিন হু হু করে।জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পূর্ব বর্ধমান শহরে পৌরসভার ৩৫টি ওয়ার্ডে ৭দিনের লকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে।এক্ষেত্রেও অত্যাবশ্যকিয় ছারা সমস্ত কিছুই বন্ধ থাকবে ।এদিন রবিবার পঞ্চম দিন পরছে লকডাউনে বর্ধমানে।এবং পূর্ব বর্ধমান জেলায় কালনা,কাটোয়া ,মেমারি এই ৩জায়গায় পৌরসভার পক্ষ থেকে৩দিনের লকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে২৬,২৭,২৮ এই তিনদিনের এক্ষেত্রে শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকিয় ছারা সমস্ত কিছুই কিন্তু বন্ধ থাকবে ।

রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে গোটা রাজ্যে ঘোষনা করা হয়েছে সাপ্তাহে ২দিন লোকডাউন ঘোষনা করা হয়েছে ।সেক্ষেত্রে আবার শুধুমাত্র জরুরী পরিষেবা ছারা বাজার, হাট ,সমস্ত কিছু বন্ধ থাকবে।এদিন বর্ধমান শহরে রাস্তার মোরে চলছে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কড়া নজরদারি পরিচয় পত্র দেখিয়ে তবেই ছার দেওয়া হচ্ছে পথচলতি মানুষজনদের ।এদিন বর্ধমান শহরে লকডাউন অমান্য করে রাস্তায় বেরোনোয় কড়ায় পদক্ষেপ জেলা পুলিশের ।কান ধরে উঠবোস করানো হলো ।


করোনা মুকাবিলায় রাস্তায় নেমে জেলা পুলিশ প্রশাসন যেভাবে কাজ করে চলেছে এতেও মানুষ সচেতন নয় ।তাই এদিন সাধারন মানুষের কাছে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলো পুলিশ খুব ভালো কাজ করছে এবং বার বার বলা সত্বেও রাস্তায় যেভাবে মানুষজন বেরিয়ে পরেছে তাতে পুলিশ ভালো কাজ করছে এই পদক্ষেপ সঠিক পদক্ষেপ আরও বলেন রাস্তায় বেরনোর ফলে মানুষকে যদি ফাইন করে পুলিশ প্রশাসন তাহলে তারা লকডাউনের জন্য টাকা নেই তাদের কাছে ফাইন দেবে কোথা থেকে ।তাই কান ধরে উঠবোস করিয়ে সামান্যটুকু লজ্জা তারা দিচ্ছে যাতে বারি থেকে মানুষজন না বেরোয়।