মঙ্গল ও বুধবার ২৩ তম হুগলি জেলা সম্মেলন উপলক্ষে তারকেশ্বরের চাঁপাডাঙ্গা এলাকায় সোমবার প্রকাশ্য সমাবেশের আয়োজন করে বাম সংগঠন dyfi,উক্ত সভা মঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখেন dyfi এর রাজ্য সভাপতি ধ্রুবজ্যোতি সাহা এবং রাজ্য সম্পাদক মীনাক্ষী মুখার্জি। সভা মঞ্চ থেকে মীনাক্ষী বলেন বাম আমলে এরাজ্যের পুলিশের যা সম্মান ছিল তা বিদেশেও প্রসংশিত হতো। আজকে থানায় ঢুকলে এরা টেবিলের নিচে চলে যাচ্ছ,এরা আইনের রক্ষক নয়,এরা সংবিধান অনুযায়ী কাজ করছে না।যে বা যারা আইন কে সামনে রেখে নিজেদের ন্যায্য দাবিতে আন্দোলন করে তাদের উপর আক্রমণ করে আর যাদের বিরুদ্ধে একস্যান নেওয়ার কথা তাদের কাছে এরা গালি খায় এদের জন্য এদের মা, বউ রা গালি খায়, তার এরা একটা মাফি নামা লিখে দেয়।গালি দিন আর পরের দিন একটা চিঠি লিখে ক্ষমা চেয়ে নিন।
সভা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মীনাক্ষী বলেন পুলিশ মন্ত্রী বাংলার অগ্নি কন্যা , উনি দূর থেকে মাওবাদী চিনে যেতেন , তাহলে তার পুলিশ কেন এত ভয় পাচ্ছে অনুব্রতকে ধরতে ? তিনি আরো বলেন পুলিশ তো বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেককে ধরে এনে গাঁজা কেস দেয়। তাহলে তাকে ধরতে এত ভয় কেন ? উপর থেকে কি কোন চাপ আছে এদের উপর ? যে অনুব্রত কে ধরা যাবে না ! কারন , অনুব্রতকে তো দল বীরের সম্মান দিতে চেয়েছিল। তাই সেই বীরকে কি করে পুলিশ ঠেঙ্গাবে সেটা খুঁজে পাচ্ছে না। সভা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মীনাক্ষী বলেন পুলিশ মন্ত্রী বাংলার অগ্নি কন্যা , উনি দূর থেকে মাওবাদী চিনে যেতেন , তাহলে তার পুলিশ কেন এত ভয় পাচ্ছে অনুব্রতকে ধরতে ? তিনি আরো বলেন পুলিশ তো বিভিন্ন জায়গা থেকে অনেককে ধরে এনে গাঁজা কেস দেয়। তাহলে তাকে ধরতে এত ভয় কেন ? উপর থেকে কি কোন চাপ আছে এদের উপর ? যে অনুব্রত কে ধরা যাবে না ! কারন , অনুব্রতকে তো দল বীরের সম্মান দিতে চেয়েছিল।
তাই সেই বীরকে কি করে পুলিশ ঠেঙ্গাবে সেটা খুঁজে পাচ্ছে না। পুলিশকে যে খোলাখুলি হুমকি দিতে পারে ? যে কব্জি কেটে নিতে বলতে পারেন ? তার বাড়ির মা বৌউদেরও বাদ দেয় না। আমরা সেই ব্যবস্থাটার বিরুদ্ধে। সে অনুব্রতই হোক বা মুখ্যমন্ত্রী হোক। তাহলে তার একই ট্রিটমেন্ট কেন পাবে না। আম পাবলিক যখন পুলিশকে এখনো রক্ষকের ভূমিকায় রেখেছে তাহলে তৃণমূল কেন তাদের এখনো পকেটে রেখেছে। সেই প্রশ্নের উত্তর মমতা ব্যানার্জিকেই দিতে হবে কারণ পুলিশ মন্ত্রী তো তিনি। এখন পুলিশকে ঠিক করতে হবে মানুষের সাথে থাকবে না গুন্ডাদের সাথে থাকবে।
