নীতি আয়োগে দেশের নীতি প্রণয়ন হয়। সেখানে নিজে না গিয়ে সিনিয়র কোনো মন্ত্রীকেও পাঠাচ্ছেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। আসলে নিজের ভাইপোকে সিবিআই ডেকেছে বলে উনি রাজ্যের হাজার হাজার যুবকের ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছেন।
শুক্রবার বর্ধমানে বিজেপির জেলা দপ্তরে এসে এই কথাই বলেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এদিন বীরভূমে দলীয় কর্মসূচিতে যাবার পথে বর্ধমানে দলের জেলা অফিসে উপস্থিত হন।


ব্যারাকপুর শুটআউটে অর্জুন সিংয়ের বিস্ফোরক মন্তব্য নিয়ে তিনি বলেন:
অর্জুন সিং আমাদের দলে ছিলেন। এখন তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে গেছেন। সেই দলে এখন ৫-৭ টি লবি। সেইসব লবি নিয়ে নিয়ে জর্জরিত । শান্তিপূর্ণ ভোট হলে পঞ্চায়েত আর লোকসভার ভোটে তৃণমূল গোহারা হয়ে যাবে। আর যারা শ্যুট আউট করবে তারা কি একশোদিনের কাজ করবে?
পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছতে একটি আঞ্চলিক দলের ভোটগ্রহণে পুলিস মোতায়েনের টাকা কি সরকারি খাতে জমা পড়ে এই নিয়ে চিঠির উত্তর না পেয়ে
আদালতে গেছেন শুভেন্দু অধিকারী। এই রাজ্য বিজেপি সভাপতি বলেন,
একটি দলের নেতার অনুষ্ঠানে পুলিশকে রাজ্য জুড়ে ছোটানো হচ্ছে।
পুলিশ একটি সরকারি ব্যবস্থা। এযেন রাজ্যে ভুমিকম্প হয়েছে। এমন ভাবে পুলিশ মুভ করছে । পুলিশের এত খরচ কে দিচ্ছে? সেজন্যই আমাদের বিরোধী দলনেতা জনস্বার্থ মামলা করছেন।
*সুপ্রিম কোর্টে অভিষেকের মামলার প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, এটি এমন একটি মামলা যাতে অভিষেক মূল অভিযুক্ত নন।শুধু তাকে আর কুন্তলকে মুখোমুখি বসিয়ে কথা বলানোর বিষয়টি বলা হয়েছে।
সেইটাকে আটকাতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন কেনো? এখনও তো ওনার নাম আসেনি। এত লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে উকিল নিয়োগ করা হচ্ছে কেন?
এত ভয় কীসের, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি।