আবহাওয়া দক্ষিণবঙ্গ শিক্ষা লাইফ স্টাইল স্বাস্থ্য ভ্রমন ধর্ম কৃষি কাজ ক্রাইম

দুর্গা পূজায় উমার আগমন: রায়না অঞ্চলে সরকারি অনুদান প্রদান

krishna Saha

Updated :

WhatsApp Channel Join Now

বাংলার দুর্গা পূজা শুধু ধর্মীয় উৎসবই নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। ইউনেস্কোর হেরিটেজ তকমার মাধ্যমে এই উৎসবের গুরুত্ব আরও বেড়ে গেছে। প্রতিবছর দেশ ও বিদেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটক বাংলার দুর্গা পূজোয় অংশগ্রহণ করতে আসেন।

রাজ্য সরকারের ‘দুর্গা ভাণ্ডার’ প্রকল্প

শহর থেকে গ্রামবাংলা, দুর্গা পূজো কমিটিগুলির জন্য রাজ্য সরকারের দুর্গা ভাণ্ডার প্রকল্প একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক। এই প্রকল্পের আওতায় সরকার প্রতি বছর বিভিন্ন পূজা কমিটিকে অনুদান প্রদান করে, যা তাদের উৎসবের খরচে সহায়তা করে।

বিষয়বস্তু তালিকা

  1. দুর্গা পূজা: ঐতিহ্য এবং গুরুত্ব
  2. রাজ্য সরকারের ‘দুর্গা ভাণ্ডার’ প্রকল্প
  3. রায়না থানার পূজা কমিটিগুলোর সুবিধা
  4. সাংবাদিকদের মন্তব্য
  5. উপসংহার

রায়না থানার পূজা কমিটিগুলোর সুবিধা

সম্প্রতি, রায়না থানার ১৩৮টি অনুমতিপ্রাপ্ত পূজা কমিটির হাতে সরকারী অনুদান তুলে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকার প্রতি বছর এই অনুদানের অঙ্ক বাড়াচ্ছে। এবার এই কমিটিগুলি পাচ্ছে ৮৫ হাজার টাকার অনুদান। এই উদ্যোগে উপস্থিত ছিলেন এস.ডি.পি.ও অভিষেক মণ্ডল, ওসি পুষ্পেন্দু জানা, সি আই “বি” বিশ্বজিৎ মণ্ডল, ও সেহারা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কৃপা সিন্ধু ঘোষ।

সরকারের অনুদানের সুবিধা

এই অনুদান পেয়ে পুজো কমিটিগুলো ব্যাপক আনন্দিত। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে, রাজ্য সরকার পুজো উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, যা এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সুষ্ঠু আয়োজনকে নিশ্চিত করে।

সাংবাদিকদের মন্তব্য

অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সাংবাদিকরা সরকারের এই পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন। তারা মনে করেন, এভাবে সরকার জনগণের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছে, যা সমাজে একতার বার্তা দেয়।

দুর্গা পূজার আগমন আনন্দের উপলক্ষ এবং সরকারের এই অনুদান উদ্যোগ পুজোর উৎসবকে আরও উজ্জ্বল করে তুলবে। দুর্গা পূজা শুধু ধর্মীয় নয়, বরং একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, যা বাংলার আত্মায় জড়িয়ে আছে।

See also  লড়াইয়ের ময়দানে ভরসা জোগায় লালঝাণ্ডাই

krishna Saha

আমার নাম কৃষ্ণ কুমার সাহা, আমি ফুল টাইম সাংবাদিকতা করি।গত ৮ বছর ধরে এই পেশায় আছি