শশঙ্গা অঞ্চলের ব্যবসাদারদের নিয়ে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শশঙ্গা অঞ্চলের বালিঘাট ব্যবসায়ী এবং ইটভাটা অ্যাসোসিয়েশনের মালিকরা। লক ডাউনের এর আগে কাঁটাপুকুর থেকে মাসিলা,সালুন স্টোর মোড় থেকে সালুন, সালুন সিনেমাহল থেকে তিলডাঙ্গা পর্যন্ত লিংক রোড গুলি সারাইয়ের জন্য একটি ফান্ড তৈরি করা হয়েছিল শশঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফ থেকে।
অনিবার্য কারণবশত সেই ফান্ড ডি এম সাহেবের ফান্ডে জমা করার কথা থাকলেও তা সফল হয়নী। তাই সেই জমা করা টাকা আজ ফিরিয়ে দেওয়া হল। বালি খাদ ব্যবসায়ী ইটভাটার মালিকদের। পঞ্চায়েতে তরফ থেকে 18 লাখ সত্তর হাজার টাকার মতো দেওয়া হয়েছিল।
প্রত্যেক বছরই এই ভাবেই টাকা তুলে পঞ্চায়েতের মাধ্যমে রাস্তা সারাইয়ের কাজ করা হয়।কিন্তু এবছর রাস্তার এতটাই বেহাল অবস্থা তা আর সারাইয়ের উপযুক্ত নয়। বরং নতুন করে রাস্তা তৈরি করলে তবেই মিলবে সুরাহা। ইতিমধ্যে জেলা পরিষদে রাস্তা তৈরির ব্যাপারটি নিয়ে উত্থাপিত করা হয়েছে।
আশা করা যায় তারা সঠিক ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করবেন। 10 থেকে 15 দিন সময় দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে যদি রাস্তা তৈরীর কোনো সুরাহা না মেলে তবে শশঙ্গা পঞ্চায়েতের 17 জন সদস্য ও 3 জন পঞ্চায়েত সমেতির সদস্য পদত্যাগ করার হুমকি দিয়েছেন, এমনটাই জানালেন পঞ্চায়েত সমিতির বনভূমির কর্মাধ্যক্ষ শ্যামল পাঁজা। ব্যাপারটি নিয়ে ব্লক সভাপতি নিজেও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে রাস্তা মেরামত নিয়ে কোন নিশ্চয়তা দিতে পারেননি তিনি। হচ্ছে হবে চলছে চলবে করেই কাটিয়ে দিচ্ছেন।