আবহাওয়া দক্ষিণবঙ্গ শিক্ষা লাইফ স্টাইল স্বাস্থ্য ভ্রমন ধর্ম কৃষি কাজ ক্রাইম

মাধ্যমিকে ৬০৫ নম্বর পেয়েও ভর্তি হওয়ার ফর্ম মিললোনা পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না স্বামী ভোলানন্দ বিদ্যায়তনে।

By krishna Saha

Published :

WhatsApp Channel Join Now

কৃষ্ণ সাহা

মাধ্যমিকে ৬০৫ নম্বর পেয়েও ভর্তি হওয়ার ফর্ম মিললোনা পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না স্বামী ভোলানন্দ বিদ্যায়তনে। পুরাতন ঐতিহ্যবাহী এই বিদ্যালয় বারে বারে ভর্তি হওয়ার ফরম তুলতে এসে ফিরে যেতে হয় অজিতেস দাস নামক এক ব্যক্তির কন্যা স্নেহা দাস কে।

স্কুলের শিক্ষক কর্মচারীদের কারণ জিজ্ঞাসা করা হলে তারা জানায়, প্রধান শিক্ষকের বারণ আছে, অজিতেশ দাসের মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করা যাবে না। আপাতত এই ধরনের ব্যবহারের কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছেনা ছাত্রীর অভিভাবক রা।

Krishaksetu Bangla

ভর্তির সময় যাতে বেরিয়ে না যায় সেই কারণে অন্য একটি স্কুলে মেয়েকে ভর্তি করেন অজিতেশ দাস। অজিতেশ বাবুর বাড়ি থেকে রায়না স্কুল মাত্র এক মিনিটের হাঁটা পথ। করোনা আবহে দূরবর্তী কোন স্কুলে পাঠাতে চান না অভিভাবকরা। তাই রায়না স্কুলে ভর্তি করার জন্য প্রশাসনের দ্বারস্থ হন তারা।

Krishaksetu Bangla

পঞ্চায়েত প্রধান, রায়না ১ পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাদ্যক্ষ এবং এসআইকে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়েছিলেন তাঁরা। নেহা দাস এর পরিবারের সঙ্গে প্রধান শিক্ষকের পূর্বে কথা-কাটাকাটির জেরে স্কুলে ভর্তি নিতে চাইছেন না প্রধান শিক্ষক। যদিও এই সম্পর্কে স্কুলের কোন শিক্ষক অবগত নন। অবশেষে আজ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এর ফলে স্কুল থেকে ফর্ম দেওয়া হয় নেহা দাস এর অভিভাবকে।

 

আরো পড়ুন-ছুরি দিয়ে কুপিয়ে কন্যা সন্তানের জন্ম দেওয়া স্ত্রীকে জখম করার অভিযোগে গ্রেপ্তার স্বামী

See also  আইপিএলের স্কোরার হিসেবে দুবাই পারি হুগলি জেলায় মুদিখানায় কর্মরত সূর্যকান্তের

krishna Saha

আমার নাম কৃষ্ণ কুমার সাহা, আমি ফুল টাইম সাংবাদিকতা করি।গত ৮ বছর ধরে এই পেশায় আছি